শীর্ষ সন্ত্রাসী তোফায়েল আহমদ জোসেফ এখন কারাগারে নেই। কোথায় গেছেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এই সন্ত্রাসী? এই প্রশ্নটি এলে তথ্যানুসন্ধানে কিছু চমকপ্রদ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। সুত্র জানিয়েছে, জোসেফকে নির্বাচনের পূর্বেই কৌশলে পিজি হাসপাতালে স্তানান্তরিত করা হয়।এমনকি নির্বাচনের আগের দিন জোসেফের জন্য একটি পাসপোর্ট তৈরী করা হয়েছে। তাকে খুব সামান্য সময়ই হাসপাতালে পাওয়া যাচ্ছে। অধিকাংশ সময় কাটে তার ঢাকায় বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের হত্যা চেষ্টার আওয়ামী মিশন বাস্তবায়নের প্রচেষ্টায়। আর রাত কাটে ভাই মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদের বাসায়।
জানা গেছে, বিজিবি মহাপরিচালক মে জেনারেল আজিজ আহমদ ইতিমধ্যেই জোসেফের মৃত্যুদণ্ডের ফাইল সরকারের শীর্ষ মহলের আশীর্বাদে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের জন্য বঙ্গভবনে পাঠিয়েছেন। ঐ ফাইল এখন রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের অপেক্ষায় রয়েছে।
এদিকে জোসেফ আওয়ামী এক ওয়ার্ড কমিশনারের মিজানের ভাইকে হত্যার মামলায় মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত। এখন এই জোসেফকে যদি জেলের বাইরে কেউ হত্যা করে ফেলে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বা অন্য কোন সন্ত্রাসী গ্রুপ তার দায়ভার কে নেবে? এটি যেমন সত্যি তেমনি তাকে সাধারণ ক্ষমা দিয়ে বিদেশে পাঠানোর যে আয়োজন করা হচ্ছে, সেটি কি কাউকে হত্যার উদ্দেশ্যে নাকি অন্য কোন মিশনে? আমাদের হাতে জোসেফের নতুন পাসপোর্ট কপি পৌছে যাবে যে কোন সময়।